নিজেকে কি ভাবে সফল করা যায়? জেনে নাও ব্যর্থতাকে দূর করে সফল হওয়ার উপায়।
এই জীবনে আমরা কতজনের থেকে কত রকমের সফলতার গল্প শুনেছি তার কোন সঠিক পরিসংখ্যান নাই।কত অহর অহর ভিডিও আর কত মটিভেশনাল কথা শুনেছি আর সফলতার গল্পের কাহিনি আর বইয়ের পাতায় সফলতার সংজ্ঞা খুঁজেছি তার ও হয়ত কোন হিসেব নাই।তবুও কি আমরা সফল হতে পেরেছি? পারিনাই।
আজেকে আপনাকে আমি মাত্র ২ টা কাজ করতে বলবো ইনশাআল্লাহ আশা করি আপনি উপকৃত হবেন।আমরা নিজেকে সফলতার চূড়ায় নাওয়ার জন্য কত রকমের প্লান পরিকল্পনা করলাম আর কত রাত-দিন একাকার করলাম তা গুনে ও শেষ করা যাবে না।
সফলতার দেখা পেতে কতজনের কত রকমের পরামর্শ নিলাম, আর কত জনের পিছনে পিছনে ঘুরলাম তাত আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।
তবুও আমরা সফল হলাম না।
কেউ বলে এটা করো-কেউ বলে ঐটা করো, যে যেভাবে বলে সে ভাবে করার চেষ্টা করলাম কই তাবুও আমরা সফল হলাম না।
সফল হওয়ার জন্য কত "পেশা" পরিবর্তন করলাম! আজ এটা করলে কিছু দিন পরে অন্যটা কিন্তু সফলতা কিছুতেই আসেনা।
আজ চাকরি আবার কিছুদিন পরে ব্যবসা, ব্যবসায় লস করে আবার চাকরি এই ভাবেই আমাদের দিন যায়।
এদিকে দিন যত সামনের দিকে যায় ততই দায়িত্বের "ভোজা" গাড়ে এসে পড়ছে।
যতই সমাধান করার চেষ্টা করি কিছুতেই শেষ হতে চায় না!
রোজ রোজ নতুন নতুন সমস্যা সামনে এসে পড়ে,
আজ একটা সমাধান করলে কাল অন্যটা।
চিন্তা করি আজকে সমস্যা সমাধান করে পেল্লে কাল থেকে হয়ত আমি মুক্ত আর কোন সমস্যা থাকবেনা।
কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম একটা সমস্যা শেষ করতে না করতে আর একটা এসে পড়ে।
কিন্তু পরিস্থিতি এমন একজায়গায় আমাদের দাঁড় করিয়ে দেয় সেটা ও করা হয় না।
তখন হাতে অপশন থাকে মনে হয় নিজেকে শেষ করে দাওয়াটাই সবকিছুর সামাধান!
কিন্তু সবকিছু চিন্তা করলে এটা ও আর সম্ভব হয়না। কেউ কেউ হয়ত নিজের জীবন দিয়েই সবকিছুর ইতি টানে। যদি ও এটা আসল সমাধান না।
তাহলে সফল হওয়ার উপায় কি?
সফলতা কারো একদিনে আসে না। আর শুধু পরিশ্রম করলেই সফল হওয়া যায় না, যদি আপনি ভুল সঙ্গ এবং ভুল অভ্যাসে থাকেন।
আসল সমাধান হলো : মানুষ চিনতে শেখা, আর নিজেকে চিনতে শেখা।
আপনি এমন মানুষদের সাথে চলুন এবং এমন মানুষদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলুন যারা প্রকৃত অর্থে সৎ এবং কর্মঠ।
আপনি যদি সৎ মানুষদের সাথে চলাফেরা করেন দেখবেন আপনার পরিবর্তনটা এমন ভাবে হবে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
সততার পাশাপাশি কর্মঠ কিনা সে দিকেও কিন্তু নজর দিতে হবে।
একটা জিনিস যদি ভালো ভাবে খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন জগতের প্রায় কিছুর পরিবর্তন কিন্তু "সঙ্গ"র কারণে হয়ে থাকে। আপনি যার সাথে চলেন, যে খানে থাকেন তার সবকিছুই কিন্তু সঙ্গের অন্তর্ভুক্ত। "এই কথাটি আমরা অনেকেই শুনেছি সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে"। যেমন আপনি যদি একটুকরো লোহা ডাইরেক্ট পানিতে রাখলে ডুবে যাবে, আবার সেই সেম লোহা কিছুর সাথে বেঁধে রাখলে তা কখনো ডুবে না।
আসলে এই জন্যই মূলত বলা হয় সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। এই জন্যই আমাদের "সঙ্গে"র দিকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
আর যখন আপনি এটা ভালো ভাবে করতে পারবেন একটা সময় আপনি নিজে নিজেই অনুভব করবেন আপনি কতটা পরিবর্তন হয়ে গেছেন।
আর একটা জিনিস মনে রাখবেন আপনার সততা আর আপনার ব্যক্তিত্ত পরিবর্তনের দিকে ও আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে।
আপনি যদি সৎ এবং ব্যক্তিত্ত সম্পূর্ণ মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন আপনার সফলতা নিশ্চিত।
নিজেকে আপনি যদি সফল এবং সম্মানি হিসেবে দেখতে চান তাহলে আপনাকে এই "দুইটি" পয়েন্ট অবশ্যই মনোযোগ দিতে হবে।
নিজের পরিবর্তন এবং সঠিক এবং সৎ মানুষের
সংস্পর্শে থাকা।
নিজেকে পরিবর্তন করো, সৎ ও কর্মঠ মানুষের সংস্পর্শে থেকো।"
আর তখনি কিন্তু আমরা হতাশ হয়ে পড়ি, আর একবারে ভেঙে পড়ি। যদিও জীবনে ব্যর্থতা মানেই শেষ না, এটা ও হতে পারে নতুন শুরু।”
তখন মনে হয় সবকিছু থেকে আর সবার থেকে অনেক দূরে চলে যাই। যে খানে আমাকে আর কেউ খুঁজে পাবেনা। আমি আমার মত করে স্বাধীন ভাবে বেছে থাকবো।কিন্তু পরিস্থিতি এমন একজায়গায় আমাদের দাঁড় করিয়ে দেয় সেটা ও করা হয় না।
তখন হাতে অপশন থাকে মনে হয় নিজেকে শেষ করে দাওয়াটাই সবকিছুর সামাধান!
কিন্তু সবকিছু চিন্তা করলে এটা ও আর সম্ভব হয়না। কেউ কেউ হয়ত নিজের জীবন দিয়েই সবকিছুর ইতি টানে। যদি ও এটা আসল সমাধান না।
তাহলে সফল হওয়ার উপায় কি?
সফলতা কারো একদিনে আসে না। আর শুধু পরিশ্রম করলেই সফল হওয়া যায় না, যদি আপনি ভুল সঙ্গ এবং ভুল অভ্যাসে থাকেন।
আসল সমাধান হলো : মানুষ চিনতে শেখা, আর নিজেকে চিনতে শেখা।
আপনি এমন মানুষদের সাথে চলুন এবং এমন মানুষদের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলুন যারা প্রকৃত অর্থে সৎ এবং কর্মঠ।
আপনি যদি সৎ মানুষদের সাথে চলাফেরা করেন দেখবেন আপনার পরিবর্তনটা এমন ভাবে হবে যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।
সততার পাশাপাশি কর্মঠ কিনা সে দিকেও কিন্তু নজর দিতে হবে।
একটা জিনিস যদি ভালো ভাবে খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন জগতের প্রায় কিছুর পরিবর্তন কিন্তু "সঙ্গ"র কারণে হয়ে থাকে। আপনি যার সাথে চলেন, যে খানে থাকেন তার সবকিছুই কিন্তু সঙ্গের অন্তর্ভুক্ত। "এই কথাটি আমরা অনেকেই শুনেছি সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে"। যেমন আপনি যদি একটুকরো লোহা ডাইরেক্ট পানিতে রাখলে ডুবে যাবে, আবার সেই সেম লোহা কিছুর সাথে বেঁধে রাখলে তা কখনো ডুবে না।
আসলে এই জন্যই মূলত বলা হয় সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। এই জন্যই আমাদের "সঙ্গে"র দিকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
আর যখন আপনি এটা ভালো ভাবে করতে পারবেন একটা সময় আপনি নিজে নিজেই অনুভব করবেন আপনি কতটা পরিবর্তন হয়ে গেছেন।
আর একটা জিনিস মনে রাখবেন আপনার সততা আর আপনার ব্যক্তিত্ত পরিবর্তনের দিকে ও আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে।
আপনি যদি সৎ এবং ব্যক্তিত্ত সম্পূর্ণ মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন আপনার সফলতা নিশ্চিত।
নিজেকে আপনি যদি সফল এবং সম্মানি হিসেবে দেখতে চান তাহলে আপনাকে এই "দুইটি" পয়েন্ট অবশ্যই মনোযোগ দিতে হবে।
নিজের পরিবর্তন এবং সঠিক এবং সৎ মানুষের
সংস্পর্শে থাকা।
নিজেকে পরিবর্তন করো, সৎ ও কর্মঠ মানুষের সংস্পর্শে থেকো।"
Comments